চর্যাপদ (অসমীয়া: চৰ্যাপদ, ইংরেজি: Charyapada) বাংলা ভাষার প্রাচীনতম কাব্য তথা সাহিত্য নিদর্শন। নব্য ভারতীয় আর্যভাষারও প্রাচীনতম রচনা এটি। খ্রিস্টীয় দশম থেকে দ্বাদশ শতাব্দীর মধ্যবর্তী সময়ে রচিত এই গীতিপদাবলির রচয়িতারা ছিলেন সহজিয়া বৌদ্ধ সিদ্ধাচার্যগণ। বৌদ্ধ ধর্মের গূঢ় অর্থ সাংকেতিক রূপের আশ্রয়ে ব্যাখ্যার উদ্দেশ্যেই তাঁরা পদগুলি রচনা করেছিলেন। বাংলা সাধন সংগীত শাখাটির সূত্রপাতও হয়েছিলো এই চর্যাপদ থেকেই। এই বিবেচনায় এটি একটি ধর্মগ্রন্থজাতীয় রচনা।
অধ্যাপক নীহাররঞ্জন রায় মন্তব্য করেছেন, “এ-কথাও সত্য যে, সাহিত্যসৃষ্টির উদ্দেশ্যে এই গীতগুলি রচিত হয় নাই, হইয়াছিল বৌদ্ধ সহজসাধনার গূঢ় ইঙ্গিত ও তদনুযায়ী জীবনাচরণের (চর্যার) আনন্দকে ব্যক্ত করিবার জন্য। সহজ সাধনার এই গীতিগুলি কর্তৃক প্রবর্তিত খাতেই পরবর্তীকালের বৈষ্ণব সহজিয়া গান, বৈষ্ণব ও শাক্ত-পদাবলী, আউল-বাউল-মারফতী-মুর্শিদা গানের প্রবাহ বহিয়া চলিয়াছে।” আবিষ্কার বাংলায় মুসলমান আধিপত্য প্রতিষ্ঠিত হবার আগে ব্রাহ্মণ্য হিন্দুসমাজের পীড়নে এবং মুসলমান শাসনে ধর্মচ্যুত হবার আশংকায় বাংলার বৌদ্ধগণ তাঁদের ধর্মীয় পুঁথিপত্র নিয়ে শিষ্যদেরকে সঙ্গী করে নেপাল, ভুটান ও তিব্বতে পলায়ন করেছিলেন– এই ধারণার বশবর্তী হয়ে হরপ্রসাদ শাস্ত্রী চারবার নেপাল পরিভ্রমণ করেন। ১৯০৭ খ্রিস্টাব্দে তৃতীয়বার নেপাল ভ্রমণকালে তিনি চর্যবিনিশ্চয় নামক একটি পুঁথি নেপাল রাজদরবারের অভিলিপিশালায় আবিষ্কার করেন। হরপ্রসাদ শাস্ত্রী মোট ৪৬টি পূর্ণাঙ্গ ও একটি খণ্ডিত পদ পেয়েছিলেন। পুঁথিটির মধ্যে কয়েকটি পাতা ছেঁড়া ছিল। প্রবোধচন্দ্র বাগচী চর্যার যে তিব্বতি অনুবাদ সংগ্রহ করেন তাতে আরও চারটি পদের অনুবাদসহ ওই খণ্ডপদটির অনুবাদও পাওয়া যায়। মূল পুঁথির পদের সংখ্যা ছিল ৫১ মূল তিব্বতি অনুবাদের ভিত্তিতে সিদ্ধান্ত হয়েছে যে, মূল পুঁথির নাম চর্যাগীতিকোষ এবং এতে ১০০টি পদ ছিল। হরপ্রসাদ শাস্ত্রী আবিষ্কৃত পুঁথিটি চর্যাগীতিকোষ থেকে নির্বাচিত পুঁথিসমূহের সমূল টীকাভাষ্য। রচনাকাল চর্যার রচনার সময়কাল নিয়েও ইতিহাস গবেষকদের মধ্যে মতবিরোধ আছে। সুনীতিকুমার চট্টোপাধ্যায় ও প্রবোধচন্দ্র বাগচীর মতে চর্যার পদগুলি খ্রিস্টীয় দশম থেকে দ্বাদশ শতাব্দীর মধ্যবর্তী সময়ে রচিত। কিন্তু ডক্টর মুহম্মদ শহীদুল্লাহ ও রাহুল সাংকৃত্যায়ন এই সময়কালকে আরও ২০০ বছর পিছিয়ে দিয়ে চর্যার রচনাকাল খ্রিস্টীয় অষ্টম থেকে দ্বাদশ শতাব্দী বলে মতপ্রকাশ করেছেন। চর্যাপদের কবিগণ চর্যার কবিগণ সিদ্ধাচার্য নামে পরিচিত; সাধারণত বজ্রযানী ও সহজযানী আচার্যগণই এই নামে অভিহিত হতেন। তিব্বতি ও ভারতীয় কিংবদন্তীতে এঁরাই 'চৌরাশি সিদ্ধা' নামে পরিচিত। তবে এই ৮৪ জন সিদ্ধাচার্য আসলে কারা ছিলেন তা সঠিক জানা যায়নি।চর্যার প্রধান কবিগণ হলেন লুইপাদ, কাহ্নপাদ, ভুসুকুপাদ, শবরপাদ । চর্যার পুঁথিতে সর্বাধিক সংখ্যক পদের রচয়িতা কাহ্ন বা কাহ্নপাদ। তিনি কৃষ্ণাচার্য, কৃষ্ণপাদ ও কৃষ্ণবজ্র নামেও পরিচিত। পুঁথিতে তাঁর মোট ১১টি পদ আছে। ভাষা-বিতর্ক চর্যা পদসংগ্রহ প্রকাশিত হবার পর চর্যার ভাষা নিয়ে যেমন প্রচুর গবেষণা হয়েছে, তেমনি ভারতের অন্যান্য অঞ্চলের বিদ্বজ্জনেরা এই ভাষার উপর নিজ নিজ মাতৃভাষার অধিকার দাবি করে বিতর্ক সৃষ্টি করেছেন। ১৯২৬ খ্রিস্টাব্দে ডক্টর সুনীতিকুমার চট্টোপাধ্যায় তাঁর The Origin and Development of the Bengali Language গ্রন্থে চর্যাগান ও দোহাগুলির ধ্বনিতত্ত্ব, ব্যাকরণ ও ছন্দ বিশ্লেষণ করে শুধুমাত্র এইগুলিকেই প্রাচীন বাংলার নিদর্শন হিসাবে গ্রহণ করেন। ১৯২৭ খ্রিস্টাব্দে ডক্টর মুহম্মদ শহীদুল্লাহ প্যারিস থেকে প্রকাশিত Les Chants Mystique de Saraha et de Kanha গ্রন্থে সুনীতিকুমারের মত গ্রহণ করেন। সন্ধ্যাভাষা চর্যাপদের ভাষা অস্পষ্ট ও দুর্বোধ্য। সেই কারণে চর্যায় ব্যবহৃত ভাষাকে হরপ্রসাদ শাস্ত্রী বলেছেন সন্ধ্যাভাষা। তাঁর মতে,সন্ধ্যা ভাষার মানে আলো-আঁধারি ভাষা, কতক আলো, কতক অন্ধকার, খানিক বুঝা যায়, খানিকটা বুঝা যায় না। চর্যাসংগীত চর্যাপদ একাধিক চরণবিশিষ্ট, অন্ত্যমিলযুক্ত ও গীতিধর্মী। প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, সংস্কৃত সাহিত্যের চিত্রধর্মী শ্লোক বাংলা সাহিত্যের উপর কোনও স্থায়ী প্রভাব বিস্তার করতে পারেনি। বরং চর্যার গীতিকবিতাগুলিই পরবর্তী বাংলা কাব্যসঙ্গীতের আঙ্গিকের ক্ষেত্রে আদর্শ হয়ে ওঠে। অন্যদিকে চর্যার কবিরা যে তাঁদের ধর্মদর্শন ও সাধনপদ্ধতি রূপকের আড়ালে ব্যক্ত করে গান বেঁধেছিলেন, পরবর্তীকালের হিন্দু ও মুসলমান উভয় সম্প্রদায়ের সাধককবিরা সেই আদর্শেই তাঁদের স্ব স্ব ধর্মীয় সাধনসঙ্গীত রচনায় প্রবৃত্ত হন। বৈষ্ণব পদাবলি, বাউল গান, সুফি মুর্শিদি গান, নাথপন্থী দেহযোগী গান বা শাক্তপদাবলি– সবই চর্যাসংগীতের উত্তরসূরী। ধর্ম সিদ্ধাচার্যগণ অসামান্য কবিত্বশক্তির অধিকারী হলেও তাঁরা মূলত ছিলেন সাধক। বৌদ্ধ সহজযানী চিন্তা, দর্শন ও সাধনপদ্ধতিই তাই চর্যাপদের উপজীব্য হয়ে ওঠে। এই সহজযানী দর্শন একান্তই ভাববাদী। সিদ্ধাচার্যগণ সহজমার্গের পথিক ছিলেন। শুষ্ক তত্ত্বকথা নিয়ে তাঁরা সন্তুষ্ট থাকতেন না। সেজন্য প্রথাগত সংস্কারের ধারও তাঁরা ধরতেন না। সাহিত্যমূল্য চর্যার বিষয় ধর্মকেন্দ্রিক ও তত্ত্ববহুল হলেও তার বাহ্যিক রূপটি লৌকিক ও সামাজিক জীবনের সঙ্গে অঙ্গাঙ্গীভাবে জড়িত। এর ফলে চর্যাপদের সাহিত্যিক মূল্যটি অস্বীকার করা যায় না। চর্যার কোনও কোনও পদে তত্ত্ব তার কাব্যের রূপটিকে ছাপিয়ে গেছে। সেইসব পদের সাহিত্যমূল্য নগন্য। কিন্তু অনেক পদেই যেসকল রূপকের আড়ালে ধর্মকথা ব্যাখ্যা করা হয়েছে তার সজীবতা ও পার্থিব সুবাস তাকে একটি সর্বাঙ্গসুন্দর কাব্যচিত্ররূপে তুলে ধরেছে। এইসব পদের সাহিত্যমূল্য অপরিসীম। এই চিত্রকল্পগুলিই চর্যার সাহিত্যমূল্য বহন করছে। গুণ্ডরীপাদের একটি পদ পার্থিব প্রেমের তীব্র আর্তিতে জীবন্ত: “যোইণি তঁই বিণু খনহিঁ ন জীবমি। / তো মুহ চুম্বী কমলরস পীবমি।” (পদ ৪, অর্থাৎ- যোগিনী, তোমাকে ছাড়া মুহুর্তকালও বাঁচব না। তোমার মুখ চুম্বন করে কমলরস অর্থাৎ পদ্মমধু পান করব।) চর্যাপদ ও বাঙালি জীবন চর্যাগীতিতে ব্যবহৃত উপমা ও রূপকল্পগুলি তৎকালীন বাংলার সমাজজীবন, পরিবারজীবন ও প্রাকৃতিক উপাদান থেকে সংগৃহীত। প্রসঙ্গত মনে রাখা প্রয়োজন, সেই যুগে বাংলার ভৌগোলিক সীমা আজকের পশ্চিমবঙ্গ-বাংলাদেশ ভূখণ্ডের বাইরেও পূর্বে অসম ও পশ্চিমে বিহার, ঝাড়খণ্ড ও পূর্ব উত্তর প্রদেশ পর্যন্ত বিস্তৃত ছিল। চর্যাকারগণ সাধক হলেও কাঠখোট্টা তত্ত্বজ্ঞানী ছিলেন না। চারপাশের রূপরসময় পৃথিবীর সৌন্দর্য্য তাঁরা অকুণ্ঠ পান করে তাঁদের কাব্যকে সজীব ও প্রাণোচ্ছল করে তুলেছিলেন। এ কারণে তৎকালীন বাংলার ভূগোল ও সমাজ সম্পর্কে যে স্পষ্ট ছবি চর্যাপদ থেকে পাওয়া যায়, তা সেই সময়কার বাঙালির ইতিহাস রচনায় একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ উপাদান। ভৌগোলিক উপাদান চর্যায় নদী ও নৌকা-সংক্রান্ত রূপকের সংখ্যাধিক্য নদীমাতৃক বাংলার কথা স্মরণ করিয়ে দেয়। সাঁকো, কেডুয়াল, গুণ টানা, দাঁড় টানা, পাল তোলা, সেঁউতি, কাছি, খুণ্টী, উজান বাওয়া প্রভৃতি বারবার চর্যায় উল্লিখিত হয়েছে। ৩৮তম পদে দেখা যায়- কাঅ ণাবডহি খান্টি মন কেডুয়াল।সদগুরুবঅণে ধর পতবাল। । অর্থাৎ- কায় [হইল] ছোট নৌকাখানি, মন [হইল] কেরোয়াল। সদ্গুরু-বচনে পতবাল (পাল) ধর। (অনুবাদ: সুকুমার সেন). এছাড়া পর্বত ও অরণ্যের উল্লেখও চর্যায় দেখা যায়। সামাজিক উপাদান চর্যায় বাঙালি সমাজের, বিশেষত ব্রাহ্মণ্যপীড়িত অন্ত্যজ সমাজের এক দরদী চিত্র অঙ্কিত হয়েছে। ডোম, শবর, চণ্ডাল প্রভৃতি অন্ত্যজ সম্প্রদায়ের জীবন ও জীবিকার নানা তথ্য এই পদগুলি থেকে জানা যায়। আবার পারিবারিক জীবনের আচার ও ব্যাভিচার উভয়ই সমান দক্ষতায় ফুটে উঠেছে চর্যার পদগুলিতে (২তম পদটি দ্রষ্টব্য)। কাহ্নপাদের একটি পদে সেকালের বিবাহ-অনুষ্ঠানের চিত্র ধরা পড়েছে। সেযুগের খেলাধুলা, নৃত্যগীত ও আমোদপ্রমোদের চিত্রও চর্যাকারগণ সুপটু হাতে এঁকেছেন। বীণাপাদের ১৭তম পদটিতে আছে– “নাচন্তি বাজিল গান্তি দেবী। বুদ্ধ নাটক বিষমা হোই।।” (অর্থাৎ- বজ্রযান নাচছেন, দেবী গাইছেন আর বুদ্ধনাটক অভিনীত হচ্ছে।) এবার সন্ধ্যা ভাষায় একটি লোকগানের ভিডিও দেখুন ঘুমাইয়া ছিলাম, ছিলাম ভালো/ জেগে দেখি বেলা নাই কোন বা পথে নিতাইগঞ্জ যাই/ ও বন্ধুরে ... কি এর মানে? কোন-বা পথে নিতাইগঞ্জে যাই: সন্ধ্যা ভাষায় একটি লোকগান নিয়ে শ্রদ্ধেয় ইমন জুবায়ের ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১১ লেখায় বিস্তারিত আছে। ভালোবাসি এক আকাশে লুকানো পাহাড়,
পঙ্খীরাজের ডানা, আর ভালোবাসি তোমাকে। তোমার নাগাল পাবো না আমি জেনেও তোমাকেই ভালোবাসি তোমার মুখটা দেখার জন্য প্রতিদিন গুহা থেকে বের হয়ে পথে বসে থাকি তোমার মুখটা না দেখলেই দিনের সূর্য ফিকে হয়ে যায় তুমি যদি হতে শৈশবের সেই রাগী মৃণাল স্যারের পকেটের দামী কলম তবু তোমাকে চুরি করতাম আমি কিন্তু তুমি নীল আকাশের পাখি তোমার নাগাল পাবোনা আমি জেনেও তোমাকেই ভালোবাসি তোমার কানের রূপার ঝুমকা গলার চন্দ্রহার আমার বুক ধাঁধিয়ে দিয়ে যায় হায় আকাশে লুকানো পাহাড় আমার তোমার নাগাল পাবোনা আমি জেনেও তোমাকেই ভালোবাসি কার্তিক ১৪০৮, কুমিল্লা অধিকাংশ মুসলিমরা তালে নাচে তাই এত শক্তিশালী হবার পরও এই রকম অবস্থা মুসলমানদের । খালি দাড়ি টুপি কালেমার পতাকা দেখলেই ইসলামি জিহাদি ভাবে অথচ আদৌ তাদের ব্যাকগ্রাউন্ড কিংবা কার্যক্রমকে খেয়াল করে না । আমাদের যে একটা দায়িত্ব আছে যাচাই করে দেখার কার কি অবস্থা সেটার সময় নাই খালি ইসলামি বেশভূষা পড়লেই খাঁটি মুসলিম !!!
ইরাক পারমাণবিক বোমা বানানোর যন্ত্রপাতি ফিট করলো আর অমনি ইসরাইল এসে ঐ স্থাপনা বোমা মেরে ধ্বংস করে দিল । চূড়ান্তভাবে ইরাক স্কাড ক্ষেপণাস্ত্র তৈরীর ঘোষণা দিলে ঐ দেশে আল কায়েদা[আমেরিকার তৈরি] ঢুকালো ইসরাইল আর ইউএসএ এরপর এই ছুতায় শক্তিশালী ইরাককে একেবারেই অন্তঃসারশূন্য অবস্থায় নিয়ে আসলো আমেরিকা আর ন্যাটো । ইসরাইলের নিরাপত্তাও নিশ্চিত হল, ইরাকের তেল গুলোও পেল সাথে মুসলিম মরলো একাধারে জঙ্গী উপাধিও পেল । সেম ঘটনা আফগানিস্তানে । পাকিস্তান আমেরিকা মিলে তৈরী করল তালিবান রাশিয়ার বিরুদ্ধে এবং তাদের দাঁড়া রাশিয়াকে পরাজিতও করল অতঃপর ঐ তালিবানের উসিলায় আফগান পাকিস্তান শেষ । যে লিবিয়ায় সরকারি খরচে সব মৌলিক চাহিদা মিটাতো লিবিয়রা আজকে সেই আল কায়েদার কারণে ঐ দেশ একটা ব্যর্থ রাষ্ট্র । এরূপ ইরানেও আমেরিকান দালাল ফিট করার ষড়যন্ত্র করেছিল যদিও তারা এটাতে ব্যর্থ হয় । অনুরূপ ভাবে সিরিয়াকেও ধ্বংসের মুখে ফেলে দিয়েছে আল কায়েদার এজেন্ট FSA রা । এত ঘটনার পরও কেন যে মুসলিমরা তাদের পিছনে লাফায় আমার বুঝেই আসে না । ফিলিস্তিনে যখন হাজার হাজার মুসলিমকে হত্যা করা হল অথচ তখন এই হারামিরা ইসরাইলকে কিছুই বলে নি । অথচ কুরআনে স্পষ্ট উল্লেখ আছে মুসলিমদের প্রধান শত্রু ইহুদিরা । অথচ প্রতিদিন এরা ইরাক সিরিয়া আফগান পাকিস্তান ইত্যাদি দেশে বোমা মেরে গুলি করে গলা কেটে যাদের হত্যা করছে তাদের ৯৯.৯৯% ই মুসলিম । একটু খেয়াল করে দেখেন: এদের অস্ত্র দিচ্ছে আমেরিকা আবার এদের বিরুদ্ধে যুদ্ধও করছে আমেরিকা । টাকা দিচ্ছে সৌদি কাতার কুয়েত আমিরাতের ছুপা ইহুদি সরকার । যারা আমেরিকার বিরুদ্ধে যায় তাদেরকে আমেরিকা সরিয়ে দেয় কৌশলে । যেমন ১৯৭৩ এ সৌদি আরব পশ্চিমাদের বিরুদ্ধে তেল অবরোধ আরোপ করলে এ ঘটনার কারণ তত্কালিন সৌদির বাদশাহ ফয়সাল বিন আঃ আজিজকে আমেরিকা নিযুক্ত আততায়ীরা মেরে ফেলে । ঠিক একই ভাবে মার্কিনিদের বিরোধিতা করায় পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট ও সেনাপ্রধান জেনারেল জিয়াউল হক'কেও মরতে হয় । অনুরূপ কারণে ভারতের শ্রীমতি ইন্দিরা গান্ধি ল্যাটিন আমেরিকার চে গুয়েভেরা এবং সবশেষে মিসরের মুহাম্মদ মুরসিরও পতন ঘটে । অথচ স্বেচ্ছায় আমেরিকার তাবেদারি করার কারণে সৌদি জর্ডান কাতার কুয়েত আমিরাত ইত্যাদি দেশে না আছে আল কায়েদা না আছে IS. আল কায়েদা আর IS এর কাজটাই হচ্ছে আমেরিকাকে আসার ক্ষেত্র তৈরী করে দেয়া । এরা যে দেশে যায় ঐ দেশে জংগী দমনের নামে আমেরিকার নেতৃত্বে পশ্চিমারা এসে উপস্থিত হয় । আপনারা এটাও খেয়াশ করবেন যে এদের মূল টার্গেট সামরিক বাহিনী অর্থাত কি করে মুসলিমদেরকে ক্ষমতাশূন্য পঙ্গু করে দেয়া যায় । CIA এর গুপ্তচর এডওয়ার্ড স্নোডেনের ফাঁস করা তথ্য ও নথিতে স্পষ্ট দেখা যাচ্ছে এইসব কাজ করাচ্ছে ইসরাইল আর ধরা খাচ্ছে নিরীহ আর কিছু নির্বোধ মুসলিমরা যেমন IS এর স্বঘোষিত খলিফা আল বাগদাদি হচ্ছে ইহুদি দম্পত্তির সন্তান যার আসল নাম সাইমন ইলিয়ট । অর্থাত সোজা কথা হচ্ছে আল কায়েদা, IS, FSA, বোকোহারাম etc এর মূল নেতারা হচ্ছে ইহুদি মোনাফিক আর তাদের সাধারণ সৈন্যরা হচ্ছে ধোঁকায় পড়া সাধারণ মুসলিম । অর্থাত সাপও মরবে লাঠিও ভাংগবে না নীতি অনুসরণ করছে জংগীরা । বাংলাদেশিদের এটা স্মরণ রাখা উচিত বাংলাদেশের ৬৪ জেলায় একযোগে বোমা মেরে নিরীহ মানুষ হত্যা করে বিচারক মেরে জনমনে ত্রাস সৃস্টি করে কি ভাবে ইসলাম কায়েমের নামে বাংলাদেশকে আফগানিস্তান-২ বানাতে চেয়েছিলো এই শালারা । বাংলাদেশ সরকারকে সেন্ট মার্টিন দ্বীপে নৌ ঘাঁটি করতে দিতে চাপ দিয়েছিল আমেরিকা তাতে কোনভাবেই সরকার রাজি না হওয়ায় অবশেষে আল কায়েদায় কৌশল বেছে নিল আমেরিকা । সবশেষ কথা আপনারা এখন হয়ত বলবেন তো রিয়েল জিহাদি যোদ্ধা কি নেই ? উত্তর হচ্ছে আছে এবং তারা হচ্ছে হামাস আর হিজবুল্লাহ । তারা মুসলিমদের বড় শত্রু ইহুদিদের বিরুদ্ধে লড়ছে । আজ পর্যন্ত শুনা যায় নি হামাসের আত্মঘাতি বোমা হামলা করছে এবং তাতে কোন মুসলিম নিহত হয়েছে । আমি ইসলামের পর বাংলাদেশকে আমার জীবনের থেকেও বেশী ভালোবাসি । কাজেই কোন মশা মাছির উত্পাত মোটেও সহ্য করা হবে না । এই অঞ্চলের রাষ্ট্রগুলোর যৌথ তত্পরতা চাই জংগীদের বিরুদ্ধে আর বাংলাদেশ সরকারের কাছে এসব জংগীর যদি সন্ধান পাওয়া যায় তো দেখা মাত্র গুলি করে বঙ্গোপসাগরে ফেলে দেয়ার জোর দাবী জানাই । আর জংগীরাও শুনে রাখ, its BANGLADESH not pak of afgan. we will fight for defend ভাই একটু দাঁড়ান, সামান্য কথা আছে। ভাইয়েরা আমার বোনেরা আমার একটু ধৈর্য্য ধরেন, আবেগকে একটু নিয়ন্ত্রণে আনেন, ৬ সেপ্টেম্বর আসতে এখনও অনেক সময় বাকী। আজকে ৫ সেপ্টেম্বর, নূর মোহাম্মদ শেখ আজকের এই দিনে শহীদ হয়েছেন। জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তানদের মধ্যে তিনি একজন, ৭ জন বীরশ্রেষ্ঠের একজন তিনি। যাদের রক্ত দিয়ে গড়া এই মাতৃভূমি, তাদের একজন তিনি। দয়া করে, তাকে একটু স্মরণ করে যান। বাংলা মা একটু স্বান্তনা পাক, যে তার বীর সন্তানের কথা কেউ মনে রেখেছে, মনে রাখে। আমরা তাদের প্রাপ্য সম্মান দিতে পারিনি, তাই হয়তো আমরা একটি স্বাধীন মানচিত্র পেয়েও, স্বাধীনতা পাই নি। ৬ সেপ্টেম্বর সালমান শাহর জন্য অনেকেই অনেক আবেগের কথা ইতোমধ্যে লিখে ফেলেছেন, কেউ শেয়ার দিয়েছেন অথবা রাত ১২টার পর শেয়ার দিবেন। হ্যা আমারও অনেক প্রিয় একজন অভিনেতা, উনার মত শিল্পী আর পাবো কিনা সেই ব্যাপারে যথেষ্ঠ সন্দিহান। তবে তাকে সম্মান জানানোর আগে বীরশ্রেষ্ঠ নূর মোহাম্মদ শেখকে সম্মান জানানো উচিত। সবাই আমরা সালমান শাহর কথা মনে রেখেছি, কিন্তু নূর মোহাম্মদ শেখের কথা ভূলে গেছি। যারা নূর মোহাম্মদ শেখদের কথা ভুলে যায়, তাদের চেয়ারম্যান, এমপি, মন্ত্রী রাজাকার হওয়াটা অস্বাভাবিক কিছু না। সশ্রদ্ধ সালাম রইলো এই বীরশ্রেষ্ঠের প্রতি। আশা করি তিনি আজীবন আমাদের হৃদয় মাঝে বেঁচে থাকবেন। Click This Link
মুক্তাগাছায় ৪৩ কেজি ওজনের পাঙ্গাস. রির্পোটার: আবুল কালাম || 04 Sep 2014 04:39:55 PM Thursday BdST প্রিন্ট. র্যাপিড পিআর নিউজ /ময়মনসিংহ প্রতিনিধি : ময়মনসিংহের মুক্তাগাছা উপজেলার শহরতলীর ভাবকীর মোড় বাজারে বুধবার ৪৩ কেজি ওজনের একটি পাঙ্গাস মাছ তোলা হয়। রাত ১২টার দিকে মাছটি বিক্রি হয় ২৫ হাজার টাকায়।মাছটির ... 2. মুক্তাগাছায় পামঅয়েলের বাম্পার ফলন :: দৈনিক ইত্তেফাক http://www.ittefaq.com.bd/index.php?ref... মুক্তাগাছায় উত্পাদিত পামঅয়েলের বাম্পার ফলন হয়েছে । প্রতিটি গাছে ৩৫ থেকে ৪০ কেজি তেল আহরণ সম্ভব হবে বলে কৃষি বিভাগ সূত্রে জানা গেছে । জানা যায়, মুক্তাগাছা উপজেলার দুল্লা গ্রামের কৃষক রিয়াজুল করিম ব্যক্তি উদ্যোগে তার পুকুর ও ফসলি জমির ক্ষেতের আইলে ১০ শতাংশ জমিতে পরীক্ষামূলকভাবে ২০০৮ সালে ৪০টিরও অধিক. 3. মুক্তাগাছায় ভরাট হচ্ছে 'দাম' হুমকিতে স্বাদু পানির মাছ - The ... http://www.ittefaq.com.bd/index.php?ref... ১৩ আগস্ট, ২০১৪ - মুক্তাগাছায় মুক্তাগাছা (ময়মনসিংহ)ভরাট হচ্ছে 'দাম' হুমকিতে স্বাদু পানির মাছ. সংবাদদাতা. আমাদের দেশের হাওর বিলের সংখ্যা যেমন কমছে, কমছে এগুলোর আয়তনও। এতে স্বাদু পানির মাছ কৈ, মাগুর, সিং, ট্যাংরা ইত্যাদি ক্রমেই হরাস পাচ্ছে। অধিকাংশ হাওর বিলে সারা বছর পানি থাকে না। চৈত্র-বৈশাখে অধিকাংশ হাওর বিল ... 4. মুক্তাগাছায় ৪৩ কেজি ওজনের পাঙ্গাস | Banglaonline24.com banglaonline24.com/মুক্তাগাছায়-৪৩-কেজি-ওজনে/ 1 দিন আগে - মুক্তাগাছায় ৪৩ কেজি ওজনের পাঙ্গাস. Thursday,September 4, 2014,সময় 15:20. 04L 1409812823. বাংলা অনলাইন২৪ ডটকমঃ. ময়মনসিংহের মুক্তাগাছা উপজেলার শহরতলীর ভাবকীর মোড় বাজারে বুধবার ৪৩ কেজি ওজনের একটি পাঙ্গাস মাচ তোলা হয়। রাত ১২টার দিকে মাছটি বিক্রি হয় ২৫ হাজার টাকায়। মাছটির বিক্রেতা গোলাপ মিয়া ... 5. মুক্তাগাছায় সত্যের বার্তাবাহক muktagachanews.blogspot.com/ 1 দিন আগে - মুক্তাগাছায় ৪৩ কেজি ওজনের পাংগাস মাছ. স্টাফ রিপোর্টার : ময়মনসিংহের মুক্তাগাছা উপজেলার শহরতলীর ভাবকীর মোড় বাজারে তোলা হয়েছে ৪৩ কেজি ওজনের পাংগাস মাছ । মাছটি দেখতে উৎসুক মানুষের উপচেপড়া ভিড় । আজ বুধবার রাত সাড়ে ১০ টা পর্যন্ত মাছটি বিক্রি হয়নি । মাছটির বিক্রেতা গোলাপ মিয়া (৪২) জানান , আজ বুধবার ... 6. মুক্তাগাছায় পুলিশের বিরুদ্ধে আটক–বাণিজ্যের অভিযোগ http://www.prothom-alo.com › বাংলাদেশ ময়মনসিংহের মুক্তাগাছা থানার পুলিশ আটক-বাণিজ্য করছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে৷ আটক ব্যক্তিকে ছাড়তে প্রথমে মোটা অঙ্কের টাকা দাবি করে পুলিশ৷ পরে তাঁর স্বজনদের সঙ্গে চলে দর-কষাকষি৷ টাকা আদায়ের পর ছাড়া হয় আসামি৷ সম্প্রতি কয়েকজন ভুক্তভোগীর সঙ্গে কথা বলে এই চিত্র পাওয়া গেছে৷নাম প্রকাশে... 7. মুক্তাগাছায় বিএনপির প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী পালিত ... muktagachanewsbd.wordpress.com/.../মুক্তাগাছায়-বিএনপির-প... ৪ দিন আগে - স্টাফ রিপোর্টার : প্রতিষ্ঠার ৩৬ বছর উপলক্ষ্যে আজ সোমবার বিকালে মুক্তাগাছা উপজেলা ও পৌর বিএনপির যৌথ উদ্যোগে দলীয় কার্যালয়ে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। দলীয় কার্যালয়ে সভায় সভাপতিত্ব করেন উপজেলা বিএনপি সভাপতি আলহাজ্ব জাকির হোসেন বাবলু। বক্তব্য রাখেন পৌর বিএনপির সভাপতি সাবেক মেয়র আলহাজ্ব মানছুরুর রহমান ... 8. মুক্তাগাছায় টিআর প্রকল্পের অর্থ লুটপাট | মুক্তাগাছা নিউজ ... muktagachanewsbd.wordpress.com/.../মুক্তাগাছায়-টিআর-প্রক... ২৭ আগস্ট, ২০১৪ - স্টাফ রিপোর্টার : মুক্তাগাছায় টিআর প্রকল্পের অর্থ আতœসাতের অভিযোগ পাওয়া গেছে । অভিযোগে প্রকাশ , আতœসাতকৃত অর্থ জাতীয় পার্টি ও আওয়ামীলেিগর নেতা কর্মীরা ভগ বাটোয়ারা করে নিয়েছেন । মুক্তাগাছায় একই অর্থবছরের গ্রামীণ অবকাঠামো রক্ষণাবেক্ষণ (টিআর) কর্মসূচির আওতায় বিশেষ খাতে ৩য় পর্যায়ে জাতীয় ... 9. মুক্তাগাছায় ভ্যান চালকের লাশ উদ্ধার - বাঁধ ভাঙার আওয়াজ Click This Link মুক্তাগাছায় ভ্যান চালকের লাশ উদ্ধার. ... সামু বিশ্বজুড়ে সুবিশাল বাংলা পরিধি .....Rest on one's oars. মুক্তাগাছায় ভ্যান চালকের লাশ উদ্ধার. ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:২৪ |. শেয়ারঃ. 0 0. মুক্তাগাছায় ভ্যান চালকের লাশ উদ্ধার • বিষয়বস্তুর স্বত্বাধিকার ও সম্পূর্ণ দায় কেবলমাত্র প্রকাশকারীর... ৩১ বার পঠিত ০ ১ ০. আমার ভালো লাগা ... 10. মুক্তাগাছায় দেশের বৃহত্তম মসজিদ | blog.bdnews24.com ... blog.bdnews24.com/manoneshdas/158289 ১২ আগস্ট, ২০১৪ - এরই ধারাবাহিকতায় মুক্তাগাছায় নির্মাণ করা হবে দেশের বৃহত্তম মসজিদ , এতিমখানাসহ মিনি কমপ্লেক্স । এটি নির্মাণে এখানে আসবেন দেশ বিদেশের ইঞ্জিনিয়ার , নির্মাণ কারিগরসহ সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন লোকজন । এদের নিরাপত্তার দায়িত্ব আপনাদের । আহ্মদিয়া এতিমখানার সভাপতি এডভোকেট আবু রেজা ফজলুল হক বাবলু এর সভাপতিত্বে ... মুসলিম সম্প্রদায়ের অন্যতম পবিত্র স্থান হিসেবে পরিচিত মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা.) এর সমাধিক্ষেত্র ভেঙে তার দেহাবশেষ অজ্ঞাত স্থানে সরিয়ে নেয়ার একটি প্রস্তাব দেয়ার খবরটাকে প্রথমে শিয়াদের প্রপাগান্ডা বলে উড়িয়ে দিতে চেয়েছে আমাদের দেশের সালাফীপন্থীরা। আমরা সালাফীপন্থী বলতে এক কথায় বুঝি, যারা ইসলামের নামে ইয়াজীদকে এবং রাজতন্ত্রকে সর্মথন করে এবং সৌদি সরকারের খুত খেয়ে জীবনধারন করে তাদেরকে।
যুক্তরাজ্যের দৈনিক দ্য গার্ডিয়ানের বানানো প্রতিবেদনটি যখন সত্য বলে প্রতীয়মান হচ্ছিল, তখনি এদেশের সালাফীরা নানা কুযুক্তি দিয়ে মানুষকে এটা খাওয়ানোর চেষ্টা করলেন। মুহুর্ত যেতে দিলেন না নানা কুযুক্তি দিয়ে সৌদির সিদ্ধান্ত যথার্থ বলে প্রমানে লেগে গেলেন। এখন জানা যাচ্ছে, খবরটা আসলে পুরো সত্য নয়। এখন আবার তাদের সুর পাল্টে গেলো। গার্ডিয়ানের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সৌদি আরবের এক শিক্ষাবিদের সঙ্গে আলোচনার পর এ সংক্রান্ত একটি প্রস্তাব এরই মধ্যে মদিনার ‘মসজিদে নববী’ পরিচালনার সঙ্গে যুক্ত ব্যক্তিদের কাছে পাঠানো হয়েছে। গুরুত্বের দিক থেকে মুসলমানদের কেবলা কাবা শরিফের পরই মসজিদে নববীর স্থান। এখানেই রয়েছে মহানবীর (সাঃ) রওজা বা সমাধি। সৌদিরা কবর জেয়ারতকে কবর পুঁজা গন্য করে। উপরন্তু তারা শিয়াদের উপর ভীষনভাবে চটে আছে শিয়ারা মা ফাতেমার কবর জেয়ারত করে বলে। আল্লাহপাক পবিত্র কাবায় রক্তপাত নিষিদ্ধ ঘোষনা করলেও, সৌদির বাদশাহ বিদআতের অজুহাতে ১৯৮৭ সালে ৪০০ ইরানী হাজীকে গুলি করে হত্যা করতে কার্পণ্য করেনি। কাজেই সৌদিদের দ্বারা মহানবীর কবর সরানো অসম্ভব নয়। স্বাভাবিকভাবেই সাধারণ মুসলমানেরা আতঙ্কিত হয়ে পড়লেন। এখন জানা যাচ্ছে, খবরটা পুরো সত্য নয়। মহানবীর কবর ধ্বংস নয়, আলাদা করতে চাইছে সৌদি কর্তৃপক্ষ। কবর জিয়ারতকে যথাসাধ্য কষ্টকর করে তুলতে চাইছে তারা। শিয়াদের একটা শিক্ষা দেওয়াও তাদের পরিকল্পনায় রয়েছে বলে প্রতীয়মান হচ্ছে। ঘটনা আংশিক হলেও প্রকাশিত হয়ে পড়ায় বেকায়দায় পড়ে যায় সালাফীরা। এতোকাল তারা নানা বিষয়ে শিরক শিরক বলে চিৎকার করলেও, এখন তাদের সেই চিৎকার আর মুসলমানদের কাছে কোন গুরুত্ব পাচ্ছে না। বরং মুসলমানেরা আশঙ্কা করছেন শিরকের অজুহাত তুলে কিম্বা পাথর পুঁজার অজুহাত তুলে মাকামে ইব্রাহিম এবং হাজরে আসওয়াত কিম্বা পুরো কাবাঘরকেও ক্রমে ধ্বংস করে দিতে পারে এই সালাফীরা। উগ্রভাবে শিয়াদের বিরুদ্ধাচারন করা, ইসলামী আন্দোলনকে জঙ্গী হিসাবে তুলে ধরা আর সৌদির রাজতন্ত্র রক্ষা ছাড়া সালাফীদের আর বিশেষ কোন লক্ষ্য নেই। গোটা বিশ্বে তারা ইসলামকে একটা উগ্র ও বর্বর ধর্ম হিসাবে তুলে ধরতে সক্ষম হয়েছে। আফগানিস্থানের জঙ্গী আল-কায়দা, ইরাকের জঙ্গী আই,এস এই সালাফীদের সৃষ্ট ফ্রান্কেসটাইন। তাদেরই সৃষ্ট আইএস ও আল-কায়দা এখন তাদের বিরুদ্ধে লেগে পড়েছে। এটাই আল্লাহর গজব। শিয়াদের গলা কাটা, অমুসলিম সাংবাদিকের গলা কেটে তার ভিডিও প্রচার করা কি রকমের ইসলাম সেটা সালাফীরাই বলতে পারবে। এটা নিশ্চয়ই মহানবী(দঃ)-এর ইসলাম যে নয়, তা বলাইবাহুল্য। হামাস, হিজবুল্লাহ, মুসলিম ব্রাদারহুড এবং ইরানের শিয়া সম্প্রদায় সালাফীদের জানি দুশমন। ” সন্ধ্যা “ একটি নদীর নাম। আমাদের গ্রামের বুক চিরে বয়ে গেছে প্রমত্তা সন্ধ্যা নদী। আমার শৈশব, কৈশোরের হাজারো স্মৃতি জড়িয়ে আছে এই নদীটির সাথে। শৈশবের স্মৃতিচারন করে আমি একটি গান লেখার চেষ্টা করেছি---
এই সন্ধ্যা নদীর তীরে, যদি আসতো আবার ফিরে, যে দিন গুলি মোর হারায়েছি শৈশবে কৈশোরে।। ষড়ঋতুর নাগরদোলায় চেপে দিনে রাতে, চপল চতুর মনটা যেথায় থাকতো শুধূ মেতে। কি যে মধুর ছিলো সে দিন রং-বেরঙের স্বপ্নে রঙিন; দু’টি চোখের নীড়ে। যে দিন গুলি মোর হারায়েছি শৈশবে কৈশোরে।। মায়ের আদর ভালোবাসায় সিক্ত শিশু বেলা! বাবার সোহাগ ভরা শাসন যায় কি তারে ভোলা? রঙ-বেরঙের দিনগুলো হায়! হারিয়ে গেলো কোন অজানায়? আসবেনা আর ফিরে। যে দিন গুলি মোর হারায়েছি শৈশবে কৈশোরে।। Mexico electronic products including LED lamps especially LED tube light and other home LED lamp and microwave must comply with energy efficiency standards:
1) NOM-032-ENER-2013 energy efficiency standards newly released for LED tube light and other home LED lamp and electronic products and microwaves, which will be enforced on September 20, 2014. The Mexican standard applies to the following LED tube light and other home LED lamp and electrical and electronic equipment: Digital TV adapter, television signal decoder received through cable, images of satellite and Internet Protocol (IP), such as LED bulbs, LED tube light,LED downlight,printers, scanners copying equipment, copiers, microwave, standalone devices, audio sound capabilities, video player or DVD home theater or digital disco with high-definition (Blu-ray), Light Emitting Diode (LED) for TV, Liquid Crystal Display (LCD), Plasma Display Panel (PDP) and Organic Light Emitting Diodes (OLED), 100 volt single-phase power supply voltage to 277 volts AC, 50 Hz or 60 Hz, all of these products manufactured or imported require labeling. 2) Power Tools Standard NMX-J-524/1-ANCE will be revised, the new standard will be takem effect and enforced on November 16, 2014. Australia issued the following new standards: 1) AS / NZS IEC 61347.2.13 and AS / NZS IEC 62560 has been released. 2) LED tube light, AS / NZS 60598.2.1 A revised version has been published. 3) The new version of the AS / NZS 3105 has been published in the April 28, 2014. For more information about LED tube light and other home LED lighting,please visit http://www.ledclan.com and http://www.lead-lighting.com |